রাজনীতি ৪ নভেম্বর, ২০১৯ ১০:১৭

নৌকাবিরোধী ১৯২ নেতাকে ক্ষমা করলেন প্রধানমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

আওয়ামী লীগের নেতা হয়েও সাম্প্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত হওয়া উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা ১৯২ নেতাকে ক্ষমা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে তাদেরকে শর্ত সাপেক্ষে শেষবারের মতো ক্ষমা করা হয়েছে বলে জানা যায়। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে সংগঠনবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডে জড়িত হলে তা ক্ষমার অযোগ্য বলে গণ্য করার কথাও তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে ক্ষমাপ্রাপ্ত নেতারা আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের সম্মেলন কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন। এমনকি নেতা নির্বাচনেরও সুযোগ পাবেন।

আগামী ২০-২১ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠেয় দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে বর্তমানে সাংগঠনিক জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সম্মেলন চলছে। তবে উপজেলা নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের ওই সম্মেলন কার্যক্রমে রাখা  হয়নি বলে কয়েকজন নীতিনির্ধারক নেতা জানিয়েছেন। এমনকি বিদ্রোহী নেতারা সংগঠনের কোনো পর্যায়ের নেতা নির্বাচনের সুযোগও পাচ্ছেন না। এরই মধ্যে কয়েকটি উপজেলা শাখার সম্মেলনে তারা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হতে পারেননি।

তবে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমা পাওয়ার পর থেকে ওই নেতারা জেলা-উপজেলাসহ তৃণমূল পর্যায়ের সম্মেলন কার্যক্রমে অংশ নিতে পারছেন। প্রধান দুই সাংগঠনিক পদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদ-পদবিতে থাকার সুযোগ পাচ্ছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গত ২১ অক্টোবর বিদ্রোহী নেতাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলেছেন, ভবিষ্যতে সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থি কার্যক্রম ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ না করার শর্তে তাদের ক্ষমা করা হয়েছে। এর পর থেকেই তারা সাংগঠনিক সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন।

উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহীদের মধ্যে ১২৬ জন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। এই চেয়ারম্যানরাসহ ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অভিযোগে দলীয় গঠনতন্ত্রের ৪৭(ক) ধারা অনুযায়ী বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ১৯২ জন সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। একই সঙ্গে তারা ভবিষ্যতে সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কোনো কার্যক্রমে সম্পৃক্ত না হওয়ার অঙ্গীকার করেছেন।

প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমাপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন-

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার সহসভাপতি আবদুস সালাম আকন্দ, নওগাঁর সাপাহার উপজেলার সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান হোসেন মণ্ডল, নাটোরের সিংড়া উপজেলার সদস্য আদেশ আলী সরদার, বড়াইগ্রাম উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু, রাজশাহী জেলার সহসভাপতি আবদুল মজিদ সরদার, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার সহসভাপতি সামশুল আলম, সদস্য আবু রেজা মোস্তফা কামাল শামীম, পাবনা জেলার সহসভাপতি আবদুল হামিদ, সদস্য তানভীর ইসলাম, ইশরাত আলী, চাটমোহর পৌরসভার সাধারণ সম্পাদক মির্জা আবু হায়াত মোহাম্মদ কামাল জুয়েল, চাটমোহর উপজেলার সভাপতি আবদুল আলীম, আটঘরিয়া উপজেলার প্রাথমিক সদস্য তানভীর ইসলাম, ঈশ্বরদী উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মোকলেছুর রহমান মিন্টু, ফরিদপুর উপজেলার সদস্য গোলাম হোসেন গোলাপ, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন-অর-রশীদ হারুন, সদস্য আবদুল মালেক চিশতি, পরিমল দে সরকার, মকলেছুর রহমান হেলাল, ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার সদস্য এ কে এম শামীম ফেরদৌস টগর, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সহসভাপতি শফিকুল ইসলাম, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল, নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আবুল কালাম পাইলট, জলঢাকা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর, ডোমার উপজেলার সদস্য আবদুর রাজ্জাক বসুনিয়া, রংপুর মহানগরের সহসভাপতি ডা. দেলোয়ার হোসেন, গাইবান্ধা জেলার ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মতিয়ার রহমান, সাদুল্যাপুর উপজেলার সভাপতি শাহ্‌ ফজলুল হক রানা, সদস্য আজিজার রহমান বিএসপি, ফুলছড়ি উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান, জেলা যুবলীগের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর কবির, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সহসভাপতি মুকিতুর রহমান রাফি, ফেরদৌস আলম রাজু, দিনাজপুর জেলার সদস্য আবু হাতেম, খানসামা উপজেলার প্রাথমিক সদস্য সহিদুজ্জামান শাহ্‌, বিরামপুর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক খাইরুল আলম রাজু, কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি শেখ আবদুল্লাহ, রাজিবপুর উপজেলার সদস্য আকবর হোসেন হিরো, জেলার রাজিবপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তারেক, লালমনিরহাট সদরের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কামরুজ্জামান সুজন, পাটগ্রাম উপজেলা যুবলীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ওয়াজেদুল ইসলাম শাহীন, আদিতমারী উপজেলার সদস্য ইমরুল কায়েস ফারুক, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার সদস্য রাজেন্দ্র নাথ রায়, জেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার আজম মুন্না, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, জেলার সদস্য নাজমুল ইসলাম কাজল, জেলার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক কাজী রফিকুল ইসলাম, চৌগাছা উপজেলার সভাপতি এস এম হাবিবুর রহমান, নওয়াপাড়া শিল্পাঞ্চল শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রবিন অধিকারী, ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার সভাপতি মোশাররফ হোসেন শিকদার, জেলার উপদপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর হুসাইন, চুয়াডাঙ্গা জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, মাগুরা জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ও শ্রীপুর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক হুমায়ন রশিদ মুহিদ, মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার প্রাথমিক সদস্য মিয়া মাহমুদুল গণি শাহীন, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মজিরুল ইসলাম, মেহেরপুর জেলা কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম সাজ্জাদ লিখন, কুষ্টিয়ার খোকসা পৌরসভার সদস্য ও পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার সভাপতি শিকদার আবদুল হান্নান রুনু, উপজেলার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফায়জুর আমীর লিটু, পৌর যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব হোসেন বিলো, কালিয়া উপজেলার সভাপতি এস এম হারুনার রশীদ, খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার সহসভাপতি শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দ্দার, সদস্য গাজী এজাজ আহমেদ, জেলা উপপ্রচার সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, কয়রা উপজেলার সভাপতি এস এম শফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার শ্যামনগরের প্রাথমিক সদস্য জি এম ওসমান গণি, কলারোয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু, সদর উপজেলার সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, আশাশুনি উপজেলার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল ইসলাম পিন্টু, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার সহসভাপতি আমজাদ হোসেন লাভলু, চুয়াডাঙ্গার দর্শনার পৌর দপ্তর সম্পাদক আল মুনসুর বাবু, আলমডাঙ্গা উপজেলার সাবেক সভাপতি আইয়ুব মিয়া, জীবননগর উপজেলার সভাপতি গোলাম মর্ত্তুজা, পটুয়াখালী সদর উপজেলার সভাপতি আবুল কালাম আজাদ কালাম মৃধা, জেলার সদস্য আবু বকর সিদ্দিক, ইঞ্জিনিয়ার মজিবুর রহমান, অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন, দুমকী উপজেলার সভাপতি শাহ্‌জাহান সিকদার, পৌর সদস্য মহিউদ্দিন আহম্মেদ, দশমিনা উপজেলার সহসভাপতি আবুল বশার ডাবলু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হাজি আবু বকর, পিরোজপুর সদর উপজেলার সভাপতি মতিউর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাকসুদুল ইসলাম, নাজিরপুর উপজেলার ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দিপ্তীশ হাওলাদার, নেসারাবাদ উপজেলার সদস্য আবদুল হক, মঠবাড়িয়া উপজেলার সদস্য রিয়াজ আহমেদ, বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ইকবাল, ভোলা জেলার সদস্য মোশারফ হোসেন দুলাল, ভোলার লালমোহন উপজেলার সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম, বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কবীর, বরগুনার তালতলী উপজেলার সহসভাপতি মনিরুজ্জামান মিন্টু, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মনিরুল ইসলাম, আমতলী উপজেলার সদস্য গোলাম সরোয়ার ফোরকান, জেলার সদস্য সামসুদ্দিন আহমেদ সজু, ঝালকাঠি জেলার সহসভাপতি সৈয়দ রাজ্জাক আলী, সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোস্তাফিজুর রহমান, রাজাপুর উপজেলার সহসভাপতি মিলন মাহামুদ বাচ্চু, কাঁঠালিয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক তরুণ সিকদার, প্রাথমিক সদস্য গোলাম কিবরিয়া সিকদার, টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার সভাপতি কাজী অলিদ ইসলাম, কালিহাতী উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আনসার আলী, সখীপুর উপজেলার সদস্য অধ্যক্ষ সাঈদ আজাদ, ফরিদপুর জেলার শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক এম এম জালাল উদ্দিন আহম্মেদ, নগরকান্দা উপজেলার প্রাথমিক সদস্য কাজী শাহ্‌ জামান বাবুল, আলফাডাঙ্গা উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম জাহিদুল হাসান জাহিদ, সদরপুর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক কাজী শফিকুর রহমান, রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এহসানুল হাকিম সাধন, রাজবাড়ী জেলার বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক এস এম নওয়াব আলী, জেলার প্রাথমিক সদস্য ইমদাদুল হক বিশ্বাস, কালুখালী উপজেলার প্রাথমিক সদস্য আলীউজ্জামান টিটো, উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, মাদারীপুর সদর উপজেলা সদস্য (প্রস্তাবিত) ওবাইদুর রহমান খান, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের সদস্য হাজি মহসীন মিয়া, রাজৈর উপজেলার প্রাথমিক সদস্য সজল কীর্তনীয়া, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার প্রাথমিক সদস্য ফজলুর রহমান ঢালী, মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার সদস্য জাকির হোসেন, মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবলীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান মামুন, টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সভাপতি জগলুল হায়দার ভুতু, লৌহজং উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ফকির মোহাম্মদ আবু ফয়সাল, লৌহজং উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশিদ শিকদার, সিংগাইর উপজেলার সদস্য মুশফিকুর রহমান হান্নান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সভাপতি কামাল উদ্দিন সিকদার, শ্রীপুর উপজেলার সভাপতি শামসুল আলম প্রধান, জেলা যুবলীগ সদস্য কামরুল হাসান মণ্ডল, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার প্রাথমিক সদস্য মাসুদ আল-মামুন, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার বঙ্গবন্ধু পরিষদ সভাপতি লায়ন আলী আকবর, উপজেলার সদস্য ডা. মোস্তাকুর রহমান, ধূলদিয়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন শাহীন, নিকলী উপজেলার প্রাথমিক সদস্য আহসান মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস ভূঞা, নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুস ছাদেক, মনোহরদী উপজেলার সহসভাপতি হাবিবুর রহমান রঙ্গু, কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের সদস্য নাজমুল হক, কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার প্রাথমিক সদস্য সোহেল মিয়া, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার সভাপতি নাসির আহম্মেদ ঝিলু, ধামরাই উপজেলার সভাপতি মোহাদ্দেস হোসেন, ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার সাবেক প্রচার সম্পাদক হাসান মাহমুদ জুয়েল, ধোবাউড়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম, ভালুকা উপজেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম, উপজেলার প্রাথমিক সদস্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ত্রিশাল উপজেলার সদস্য আবদুল মতিন সরকার, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সদস্য বদরুল আলম প্রদীপ, নেত্রকোনা জেলার সদস্য মাইনুল হক, পূর্বধলা উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক মাসুদ আলম তালুকদার, জামালপুর জেলার সহসভাপতি জিয়াউল হক জিয়া, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার কৃষিবিষয়ক সম্পাদক সোলায়মান হোসেন, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন রোকন, জামালগঞ্জ উপজেলার সহসভাপতি রেজাউল করিম শামীম, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের সদস্য ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল, বড়লেখা উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক সোয়েব আহম্মদ, জেলার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক সিরাজ উদ্দিন, জুড়ী উপজেলার প্রাথমিক সদস্য এম এ মোহিত ফারুক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহ্বায়ক কিশোর রায় চৌধুরী মনি, শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আফজাল হক, কুলাউড়া উপজেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফি আহমদ সলমান, রাজনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহজাহান খান, রাজনগর উপজেলার সভাপতি মোহাম্মদ মিছবাদ্দোজা, মুন্সীবাজার ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাতির মিয়া, সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আপ্তাব আলী কালা মিয়া, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াকুব আলী, উপজেলা উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আবদুল বাছির, পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নের সদস্য শামীম আহমদ শামীম, হবিগঞ্জ পৌরসভার সাধারণ সম্পাদক মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার সভাপতি মাহফুজুল আলম মাহফুজ, জেলার সদস্য রফিক আহমেদ, জেলার উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আলী আহমেদ খান, বানিয়াচং উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হুসেন খান, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার প্রাথমিক সদস্য আলাউদ্দিন মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, জেলার সহসভাপতি আবদুল কাদির চৌধুরী, চুনারুঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের, মাধবপুর উপজেলার প্রাথমিক সদস্য এহতেশাম উল বার চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সদস্য আনিছুর রহমান, নবীনগর উপজেলার যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক নাছির উদ্দিন, সদস্য মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, কুমিল্লা উত্তর জেলার সদস্য মজিবুর রহমান, কুমিল্লা উত্তর জেলার বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম, কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজ, বুড়িচং উপজেলার যুগ্ম আহ্বায়ক আখলাক হায়দার, বুরুড়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল সামাদ, কুমিল্লা উত্তর জেলার সদস্য পারভেজ হোসেন সরকার, কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সহসভাপতি জাফর আহমদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নূরুল আলম, রামু উপজেলার সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল, লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু, কমলনগর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মেজবাহ্‌ উদ্দিন আহম্মদ বাপ্পী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান দিদার, ফেনী জেলার সদস্য এম আজহারুল হক আরজু, চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার প্রাথমিক সদস্য আবদুল জব্বার চৌধুরী, লোহাগাড়া উপজেলার সদস্য জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল এবং ফটিকছড়ি উপজেলার প্রাথমিক সদস্য হোসাইন আবু তৈয়ব।