২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত লন্ডনের মেয়র ছিলেন বরিস জনসন। অভিযোগ উঠেছে, সে সময় ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকার কারণে জেনিফারকে অনৈতিক বরাদ্দ ও বিদেশি বাণিজ্যে সম্পৃক্ত করেছেন তিনি। আইটিভি দাবি করেছে, তাদের মধ্যে চার বছরেরও বেশি সময় পর্যন্ত প্রেমের সম্পর্ক ছিলো।
আইটিভির এক অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা জেনিফার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, ‘আমাকে যেভাবে ভূতের মতো বিবেচনা করেছো তাতে আমার হৃদয় ভেঙে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না কেন তুমি আমাকে অবজ্ঞা করছো। আমি কি কোনও এক রাতের অতিথি নাকি পানশালা থেকে তুলে আনা কোনও মেয়ে?’
কনজারভেটিভ দলের চিকিৎসক ক্যারি সিমন্ডসের সঙ্গে সম্পর্কের জেরে বরিস জনসনকে ছেড়ে যান তার স্ত্রী। বর্তমানে তার সঙ্গেই ডাউনিং স্ট্রিটে একসঙ্গে থাকেন জনসন। জেনিফারের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে জনসন বলে আসছেন, তার এমন কোনও সম্পর্ক ছিলো না যার কারণে স্বার্থের সংঘাতের তদন্ত হতে পারে।