লাইফস্টাইল ডেস্ক: স্ট্রোক করে প্রতিবছর প্রাণ হারায় অসংখ্য মানুষ। স্ট্রোক হলো রক্তনালি ছিঁড়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়া বা মস্তিষ্কের রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়া। ১৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে প্রতিবছর। যাদের ৩০ শতাংশ মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রায় ৬০ শতাংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন।
স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণগুলোকে দুইভাগে আলাদা করা যায়। পরিবর্তনযোগ্য ও অপরিবর্তনীয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বদঅভ্যাস তামাক সেবন ও মদ্যপান যা হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যানসার, লিভার সিরোসিস এগুলোসহ মস্তিষ্কে স্ট্রোক ঘটাতে পারে। ধূমপানে স্ট্রোক ঝুঁকি দ্বিগুণের বেশি বাড়ে।
ধূমপান প্রত্যক্ষভাবে মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগ বৃদ্ধির জন্য দায়ী।
ধূমপান ইসকেমিক স্ট্রোকের হার বাড়ায়।
তামাক সেবন সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজের ঝুঁকি বাড়ায়।
ধূমপান ছাড়ার চার থেকে পাঁচ বছর পরে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে অধূমপায়ীদের সমান হয়।
এ ছাড়াও আমাদের আশেপাশে মাইল্ড স্ট্রোকের হাড় বেড়েছে কয়েক গুণ। এ বিষয়ে এখনই সতর্ক হওয়া উচিত। মাইল্ড স্ট্রোক হলো স্ট্রোকের মতো কিছু উপসর্গ, যা কয়েক মিনিটব্যাপী থাকে এবং তৎপরবর্তীতে শরীরের কোনো স্থায়ী দুর্বলতা দেখা যায় না।
আমাদের কাগজ//জেডআই