লাইফ স্টাইল ৫ ডিসেম্বর, ২০২২ ১০:২৫

যে কারণে শীতে ডিম খাবেন

ছবি:ইন্টারনেট

ছবি:ইন্টারনেট

আজকের কাগজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে ডিম অন্যতম। শীতে নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি পেতে শরীরে পুষ্টির দরকার। তাই সবার উচিত নিয়ম মেনে এই শীতে ডিম খাওয়া। এবার জেনে নিন এই শীতে ডিম খেলে যেসব রোগ দূরে থাকবে।

ডিমের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। শীতকালে সর্দি-কাশি, জ্বরের আশঙ্কা বাড়ে। তাই শীত হচ্ছে সিদ্ধ ডিম নিয়মিত খাওয়ার মোক্ষম সময়। ডিমে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন। ‘অ্যান্টিবডি’ তৈরিতে প্রোটিন ব্যবহার করে শরীর। যা পরে বিভিন্ন রোগ জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। আর সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখে।

ডিম প্রোটিন সমৃদ্ধ: স্বাভাবিক ভাবেই ডিমে প্রোটিন বেশি থাকে। একটি মাঝারি আকারের ডিমে ৬ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকতে পারে। প্রোটিন শরীর দ্বারা অ্যান্টিবডি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয়। এর পাশাপাশি ডিম খেলে মাংসপেশির দুর্বলতাও দূর হয়। এমন পরিস্থিতিতে শীতের দিনে ডিম খাওয়া আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।

জিঙ্কের ঘাটতি দূর করে: ডিমে জিঙ্ক থাকে। এটি একটি খনিজ। যার বৈশিষ্ট্য রয়েছে শীতে বা ফ্লুর মতো সাধারণ ঠান্ডাজনিত অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এই অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত অনেক ওষুধ এই কারণে জিঙ্ক দিয়ে সুরক্ষিত।

কোলেস্টেরল কমাতে পারে: ডিম খাওয়ার পরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এর ফলে রক্তে খারাপ কোলাস্টেরল এলডিএলের পরিমাণ আপনা আপনিই কমে যাবে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক-সহ মারাত্মক হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যাবে।

জিঙ্কের ঘাটতি দূর করে: ডিমে জিঙ্ক থাকে। এটি একটি খনিজ। যার বৈশিষ্ট্য রয়েছে শীতে বা ফ্লুর মতো সাধারণ ঠান্ডাজনিত অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এই অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত অনেক ওষুধ এই কারণে জিঙ্ক দিয়ে সুরক্ষিত।

ভিটামিন ডি পাবেন: ডিকিন ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট ফর ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি অ্যান্ড নিউট্রিশন (আইপিএএন) এর গবেষকরা জানিয়েছেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় প্রতিদিন একটি ডিম খেলে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ হতে পারে। একটি ডিমে ৮.২ এমসিজি ভিটামিন ডি থাকে। 

 

আমাদের কাগজ//টিএ