নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি আয়োজিত, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন কেমন চাই-রাজনৈতিক ও বিভিন্ন পেশাজীবিদের সমন্বয়ে "জাতীয় সংলাপে” বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টির চেয়ারম্যান কে. এম আবু হানিফ হৃদয় বলেন, তফসিল ঘোষণার পূর্বে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনের সকল কার্যক্রমের স্বচ্চতা প্রকাশের মাধ্যমে জনগণের আস্থার প্রতিফলন দেখতে চাই। বড় দুই দলসহ সকল দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থার কার্যকরী পদক্ষেপ দেখতে চাই। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রকাশ্যে ১% ভোটের স্বাক্ষরতা বাতিল করে দলীয় প্রার্থীদের সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থী বৃদ্ধির মাধ্যমে নির্বাচনে উৎসবমূখর পরিবেশ দেখতে চাই। প্রার্থীদের এজেন্ট অনুউপস্থিত থাকলেও কমিশনের দায়িত্বে প্রতিটি ভোটারের ভোট গোপনীয়তা নিশ্চিত দেখতে চাই। ভোট শেষ হওয়ার পর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা অনুযায়ী গণনার জন্য প্রিজাইটিং অফিসারকে নির্ধারিত সময় বেঁধে দেওয়ার মধ্যে গণনার ফলাফলের কপি হাতে চাই। উপজেলা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সর্বোচ্চ ৩ ঘন্টার মধ্যে প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশের স্বচ্ছতা চাই। কোনা রকমের বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ৫০% এর বেশি ভোট প্রদান দেখতে চাই। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করতে অন্য যেকোনো বাহিনী থেকে প্রধান হিসেবে দায়িত্ব চাই, সম্ভব হলে অন্য যে কোনো বাহিনী দিয়ে নির্বাচন থেকে পুলিশের অব্যহতি দেখতে চাই এবং নির্বাচন কমিশন আইনের জটিলতায় সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে বাঁধা থাকলে নির্বাচন কমিশন জনস্বার্থে আইনানুগ দুর্বলতা প্রকাশের মাধ্যমে পদত্যাগ চাই।
সংলাপের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, তৃণমূল বিএনপি মহাসিচব এডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব সেলিম ওমরাও খান, গবেষক শামিম রুমি টিটন, আইন ও মানবাধিকার সু-রক্ষা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এডভোকেট মহিউদ্দিন জুয়েল, বিবি আছিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন, গণমুক্তি জোটের চেয়ারম্যান ড. শাহরিয়ার ইফতেখার ফুয়াদ, কবি ও গবেষক মাহমুদুল হাসান নিজামী, কবি নাহিদ রোখসানা, কবি আসাদ কাজল, মুক্তিযোদ্ধা সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি আবু লায়েস মুন্না, জাতীয় ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবু নাছের ওয়াহেদ ফারুক, যুক্ত ফোরামের আহবায়ক চাষী মামুন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব এডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, তৃণমূল বিএনপির কো-চেয়ারম্যান মেজর ডাঃ শেখ হাবিবুর রহমান, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক (একাংশ রেজা) সাদ্দাম হোসেন, এনডিএমের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান হীরা, সম্মিলিত গণতান্ত্রিক দলের চেয়ারম্যান গাজী মোস্তাফিজুর রহমান, জাতীয়তাবাদী আইনজীবি আন্দোলনের আহবায়ক এবিএম অলিউর রহমান, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবি এবিএম রফিকুল হক তালুকদার (রাজা), বাংলাদেশ জাস্টিজ এন্ড ডেভেলাপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান এস.এম আশিক বিল্লাহ, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পাটির চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, বাংলাদেশ সোনার বাংলা পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ হারুন, বাংলাদেশ সর্বজনীন দলের সভাপতি মোঃ রাশেদুল কবির, গণঅধিকার পার্টির সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকি, জাতীয় জনতা পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মজিবুর রহমান হিরো, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এ এ এম ফয়েজ হোসেন, জাতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট হুমায়ন কবির আকন্দ, জাতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট হুমায়ন কবির আকন্দ, তাছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টির কো-চেয়ারম্যান খন্দকার শফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম হেলাল, এফ.আই মিলন, মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার কামাল হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট মোঃ আলমগীর হোসেন, প্রফেসর সাখাওয়াত হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রাম বিভাগ মাওলানা একরামুল হক, বরিশাল বিভাগ সোহাগ আহমেদ, রাজশাহী বিভাগ এম.এ মতিন, অর্থ সম্পাদক অধ্যক্ষ জাহিনুর রহমান বিদ্যুৎ, আইন সম্পাদক এডভোকেট রুহুল আমিন, মহিলা সম্পাদিকা মিসেস আমেনা টলি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহবুব আলম অপু, দপ্তর সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সরকার, নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ হোসেন, আবুল কালাম পলাশ, এডভোকেট মেহেদি হাসান, বরিশাল জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সোহেল চৌধুরী প্রমুখ ।