ডেস্ক রিপোর্ট ||
ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম মুরাদের বিত্ত বৈভবের তদন্ত হচ্ছে। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার আগে একরকম দৈন্য জীবন যাপন করতেন মুরাদ। কিন্তু মহানগর আওয়ামী লীগের দায়িত্ব পাওয়ার পরই রীতিমতো ফুলেফেঁপে উঠেছেন তিনি।
মুরাদের বিরুদ্ধে রয়েছে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজিসহ তদবির বাণিজ্যের নানা অভিযোগ। এই স্বল্প সময়ের মধ্যে তিনি বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে আওয়ামী লীগের ভেতর থেকেই অভিযোগ উঠেছে। এ সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। হঠাৎ করে কীভাবে মুরাদের জীবনযাপনের এত উন্নতি হলো, সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, শুদ্ধি অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে মুরাদের কার্যক্রম চোখে পড়ছে না। তিনি সীমিত চলাফেরা করছেন। তবে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা জানাচ্ছে মুরাদের ওপর তাদের নজরদারি রয়েছে। উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ পেলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।






















